০৭:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৫ মে ২০২৫

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ সকলের সমান নয়

ইউএনএ ডেস্ক
  • আপডেট: ০২:৫৪:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫
  • / 3

ছবি : সংগৃহীত

যদি কারও রক্তচাপ ১৪০/৯০ এর বেশি হয় তখন তার রক্তচাপ বেড়েছে বলা যায়। বাংলাদেশে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের অন্যতম কারণই হল অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ।

যদিও উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ সকলের সমান নয়। তাই এ নিয়ে মোটেও অবহেলা করবেন না। মাথাঘোরা, ক্লান্তি তো বটেই আরও অনেক উপসর্গ দেখা দিতে থাকে যা এড়িয়ে যান অনেকেই।

রক্তচাপের সমস্যা বয়স্কদেরই কেবল হয়, এই ধারণাকে আর ঠিক বলা যাবে না। রক্তচাপের তারতম্যে এখন বেশি ভুগছেন কম বয়সীরাও। রাতে কম ঘুম, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া, অতিরিক্ত নেশার কবলে পড়ে রক্তচাপ ওঠানামা করছে।

রক্তচাপের হেরফের যে শারীরিক ও মানসিক সমস্যার কারণ হয়ে উঠতে পারে তা জানা নেই বেশির ভাগেরই। অনেকেই জানেন না, উচ্চ রক্তচাপের রোগী কিন্তু ভবিষ্যতে ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিনাশের শিকারও হতে পারেন। রক্তচাপের তারতম্য হতে থাকলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা শুরু করা উচিত। তার জন্য লক্ষণ চিনতে হবে। বেশির ভাগেরই ধারণা, রক্তচাপ বাড়লে মাথাঘোরা বা বমি ভাবের মতো লক্ষণ দেখা দেবে। তা নাও হতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ সকলের সমান নয়। চিকিৎসক মোহসিনা হোসেন জানাচ্ছেন, মাথাঘোরা, ক্লান্তি তো বটেই আরও অনেক উপসর্গ দেখা দিতে থাকে। যা এড়িয়ে যান অনেকেই। যেমন : যখন তখন নাক দিয়ে রক্ত পড়া, তীব্র মাথা যন্ত্রণা, বুকে ব্যথার সঙ্গে শ্বাসকষ্টও কিন্তু উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ।

রক্তচাপজনিত সমস্যাকে দু’ভাগে ভাগ করা যায় এসেনশিয়াল বা প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি। রক্তচাপ ১৪০/৯০ ছাড়ালেই উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত বলা যায়। যে কোনও সুস্থ ব্যক্তির স্বাভাবিক রক্তচাপ হওয়া উচিত ১২০/৮০।

 

শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ সকলের সমান নয়

আপডেট: ০২:৫৪:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫

ছবি : সংগৃহীত

যদি কারও রক্তচাপ ১৪০/৯০ এর বেশি হয় তখন তার রক্তচাপ বেড়েছে বলা যায়। বাংলাদেশে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের অন্যতম কারণই হল অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ।

যদিও উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ সকলের সমান নয়। তাই এ নিয়ে মোটেও অবহেলা করবেন না। মাথাঘোরা, ক্লান্তি তো বটেই আরও অনেক উপসর্গ দেখা দিতে থাকে যা এড়িয়ে যান অনেকেই।

রক্তচাপের সমস্যা বয়স্কদেরই কেবল হয়, এই ধারণাকে আর ঠিক বলা যাবে না। রক্তচাপের তারতম্যে এখন বেশি ভুগছেন কম বয়সীরাও। রাতে কম ঘুম, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া, অতিরিক্ত নেশার কবলে পড়ে রক্তচাপ ওঠানামা করছে।

রক্তচাপের হেরফের যে শারীরিক ও মানসিক সমস্যার কারণ হয়ে উঠতে পারে তা জানা নেই বেশির ভাগেরই। অনেকেই জানেন না, উচ্চ রক্তচাপের রোগী কিন্তু ভবিষ্যতে ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিনাশের শিকারও হতে পারেন। রক্তচাপের তারতম্য হতে থাকলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা শুরু করা উচিত। তার জন্য লক্ষণ চিনতে হবে। বেশির ভাগেরই ধারণা, রক্তচাপ বাড়লে মাথাঘোরা বা বমি ভাবের মতো লক্ষণ দেখা দেবে। তা নাও হতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ সকলের সমান নয়। চিকিৎসক মোহসিনা হোসেন জানাচ্ছেন, মাথাঘোরা, ক্লান্তি তো বটেই আরও অনেক উপসর্গ দেখা দিতে থাকে। যা এড়িয়ে যান অনেকেই। যেমন : যখন তখন নাক দিয়ে রক্ত পড়া, তীব্র মাথা যন্ত্রণা, বুকে ব্যথার সঙ্গে শ্বাসকষ্টও কিন্তু উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ।

রক্তচাপজনিত সমস্যাকে দু’ভাগে ভাগ করা যায় এসেনশিয়াল বা প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি। রক্তচাপ ১৪০/৯০ ছাড়ালেই উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত বলা যায়। যে কোনও সুস্থ ব্যক্তির স্বাভাবিক রক্তচাপ হওয়া উচিত ১২০/৮০।

 

শেয়ার করুন