০৭:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা

এডিপিতে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন

ইউএনএ প্রতিবেদক
  • আপডেট: ০৪:৪৭:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
  • / 3

প্রধান উপদেষ্টা ও এনইসি’র চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে -ছবি : পিআইডি

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় ২০২৫-২০২৬ অর্থ বছরের জন্য দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার ব্যয় সম্বলিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা কর্পোরেশনের প্রায় আট হাজার ৫৯৯ কোটি ৭১ লাখ টাকার টাকা এডিপিও অনুমোদিত হয়েছে।

রোববার (১৮ মে) প্রধান উপদেষ্টা ও এনইসি’র চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছরও দেশের সম্পদ, বৈদেশিক অর্থায়ন ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা নিয়ে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের এডিপি প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বরাদ্দ প্রদানের ক্ষেত্রে বৈদেশিক ঋণ/অনুদানে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প, দারিদ্র্য নিরসন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, জিডিপি’র প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিতকরণ, কৃষি, কৃষিভিত্তিক শিল্প, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও ক্ষয়ক্ষতি পুনর্বাসন সংক্রান্ত প্রকল্পে এবং মানব সম্পদ উন্নয়নের সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট প্রকল্পসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগের আওতাধীন প্রকল্পগুলো অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশনের একজন কর্মকর্তা বলেন, আগামী অর্থবছরের খসড়া এডিপির আকার চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপির তুলনায় ১৪ হাজার কোটি টাকা বা ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ বেশি।

তবে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর নিজস্ব তহবিল থেকে ৮ হাজার ৫৯৯ দশমিক ৭১ কোটি টাকা যুক্ত করলে, আগামী অর্থবছরের জন্য সামগ্রিক এডিপির আকার দাঁড়াবে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৯৯ দশমিক ৭১ কোটি টাকা।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপির আকার ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা পরবর্তীতে সংশোধিত হয়ে দাঁড়ায় ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা।

এই কর্মকর্তা আরও বলেন, নতুন এডিপি টেকসই ও পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন, উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের অগ্রাধিকার বিবেচনায় রেখে প্রণীত হয়েছে।

এছাড়াও নতুন এডিপিতে কৃষি ও কৃষিভিত্তিক শিল্প, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, এবং অঞ্চলভিত্তিক সুষম উন্নয়ন খাতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

প্রস্তাবিত এডিপিতে সর্বোচ্চ বরাদ্দপ্রাপ্ত খাত পরিবহন ও যোগাযোগ খাত ৫৮ হাজার ৯৭৩ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা। এরপর রয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৩২ হাজার ৩৯২ দশমিক ২৬ কোটি টাকা (১৪ দশমিক ৮ শতাংশ), শিক্ষা খাত ২৮ হাজার ৫৫৭ দশমিক ৪৩ কোটি টাকা (১২ দশমিক ৪২ শতাংশ), গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধাবলী খাত ২২ হাজার ৭৭৬ দশমিক ৪০ কোটি টাকা (৯ দশমিক ৯০ শতাংশ) এবং স্বাস্থ্য খাত ১৮ হাজার ১৪৮ দশমিক ১৪ কোটি টাকা (৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ) বরাদ্দ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

এই পাঁচটি খাতে মোট বরাদ্দের প্রায় ৭০ শতাংশ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

শীর্ষ ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার ৯৯ কোটি টাকা বরাদ্দ পাবে। এরপর রয়েছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ ৩২ হাজার ৩২৯ দশমিক ৫৭ কোটি টাকা, বিদ্যুৎ বিভাগ ২০ হাজার ২৮৩ দশমিক ৬২ কোটি টাকা, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ ১৩ হাজার ৬২৫ দশমিক ৩ কোটি টাকা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ১২ হাজার ১৫৪ দশমিক ৫৩ কোটি টাকা, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ ১১ হাজার ৬১৭ দশমিক ১৭ কোটি টাকা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ১১ হাজার ৩৯৮ দশমিক ১৬ কোটি টাকা, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় ৯ হাজার ৩৮৭ দশমিক ৬২ কোটি টাকা, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ৮ হাজার ৪৮৯ দশমিক ৮৬ কোটি টাকা এবং রেলপথ মন্ত্রণালয় ৭ হাজার ৭১৪ দশমিক ৯৯ কোটি টাকা পাবে।

নতুন এডিপিতে মোট ১ হাজার ১৭০টি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত থাকবে। যার মধ্যে ৯৯২টি বিনিয়োগ প্রকল্প, ১৯টি সম্ভাব্যতা যাচাই প্রকল্প, ৯৯টি কারিগরি সহায়তা প্রকল্প এবং ৬০টি সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প রয়েছে।

প্রস্তাবিত এডিপিতে ৭৯টি প্রকল্প পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) পদ্ধতিতে বাস্তবায়নের জন্য রাখা হবে এবং ২২৮টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায়।

এছাড়া নতুন এডিপিতে ২৫৪টি প্রকল্প আবশ্যিকভাবে সমাপ্ত করার লক্ষ্যে রাখা হয়েছে। যার মধ্যে ২০৮টি বিনিয়োগ প্রকল্প, ১১টি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্প, ১৬টি কারিগরি সহায়তা প্রকল্প এবং ১৯টি সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প।

সভায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিবরাসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা

এডিপিতে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন

আপডেট: ০৪:৪৭:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টা ও এনইসি’র চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে -ছবি : পিআইডি

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় ২০২৫-২০২৬ অর্থ বছরের জন্য দুই লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার ব্যয় সম্বলিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা কর্পোরেশনের প্রায় আট হাজার ৫৯৯ কোটি ৭১ লাখ টাকার টাকা এডিপিও অনুমোদিত হয়েছে।

রোববার (১৮ মে) প্রধান উপদেষ্টা ও এনইসি’র চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

অন্যান্য বছরের ন্যায় এ বছরও দেশের সম্পদ, বৈদেশিক অর্থায়ন ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা নিয়ে ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের এডিপি প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বরাদ্দ প্রদানের ক্ষেত্রে বৈদেশিক ঋণ/অনুদানে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প, দারিদ্র্য নিরসন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, জিডিপি’র প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিতকরণ, কৃষি, কৃষিভিত্তিক শিল্প, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা ও ক্ষয়ক্ষতি পুনর্বাসন সংক্রান্ত প্রকল্পে এবং মানব সম্পদ উন্নয়নের সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্ট প্রকল্পসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগের আওতাধীন প্রকল্পগুলো অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশনের একজন কর্মকর্তা বলেন, আগামী অর্থবছরের খসড়া এডিপির আকার চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপির তুলনায় ১৪ হাজার কোটি টাকা বা ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ বেশি।

তবে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর নিজস্ব তহবিল থেকে ৮ হাজার ৫৯৯ দশমিক ৭১ কোটি টাকা যুক্ত করলে, আগামী অর্থবছরের জন্য সামগ্রিক এডিপির আকার দাঁড়াবে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৯৯ দশমিক ৭১ কোটি টাকা।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল এডিপির আকার ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা, যা পরবর্তীতে সংশোধিত হয়ে দাঁড়ায় ২ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা।

এই কর্মকর্তা আরও বলেন, নতুন এডিপি টেকসই ও পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন, উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের অগ্রাধিকার বিবেচনায় রেখে প্রণীত হয়েছে।

এছাড়াও নতুন এডিপিতে কৃষি ও কৃষিভিত্তিক শিল্প, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, এবং অঞ্চলভিত্তিক সুষম উন্নয়ন খাতে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

প্রস্তাবিত এডিপিতে সর্বোচ্চ বরাদ্দপ্রাপ্ত খাত পরিবহন ও যোগাযোগ খাত ৫৮ হাজার ৯৭৩ দশমিক ৩৯ কোটি টাকা। এরপর রয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৩২ হাজার ৩৯২ দশমিক ২৬ কোটি টাকা (১৪ দশমিক ৮ শতাংশ), শিক্ষা খাত ২৮ হাজার ৫৫৭ দশমিক ৪৩ কোটি টাকা (১২ দশমিক ৪২ শতাংশ), গৃহায়ন ও কমিউনিটি সুবিধাবলী খাত ২২ হাজার ৭৭৬ দশমিক ৪০ কোটি টাকা (৯ দশমিক ৯০ শতাংশ) এবং স্বাস্থ্য খাত ১৮ হাজার ১৪৮ দশমিক ১৪ কোটি টাকা (৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ) বরাদ্দ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

এই পাঁচটি খাতে মোট বরাদ্দের প্রায় ৭০ শতাংশ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

শীর্ষ ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার ৯৯ কোটি টাকা বরাদ্দ পাবে। এরপর রয়েছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ ৩২ হাজার ৩২৯ দশমিক ৫৭ কোটি টাকা, বিদ্যুৎ বিভাগ ২০ হাজার ২৮৩ দশমিক ৬২ কোটি টাকা, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ ১৩ হাজার ৬২৫ দশমিক ৩ কোটি টাকা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ১২ হাজার ১৫৪ দশমিক ৫৩ কোটি টাকা, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ ১১ হাজার ৬১৭ দশমিক ১৭ কোটি টাকা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ১১ হাজার ৩৯৮ দশমিক ১৬ কোটি টাকা, নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয় ৯ হাজার ৩৮৭ দশমিক ৬২ কোটি টাকা, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ৮ হাজার ৪৮৯ দশমিক ৮৬ কোটি টাকা এবং রেলপথ মন্ত্রণালয় ৭ হাজার ৭১৪ দশমিক ৯৯ কোটি টাকা পাবে।

নতুন এডিপিতে মোট ১ হাজার ১৭০টি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত থাকবে। যার মধ্যে ৯৯২টি বিনিয়োগ প্রকল্প, ১৯টি সম্ভাব্যতা যাচাই প্রকল্প, ৯৯টি কারিগরি সহায়তা প্রকল্প এবং ৬০টি সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প রয়েছে।

প্রস্তাবিত এডিপিতে ৭৯টি প্রকল্প পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) পদ্ধতিতে বাস্তবায়নের জন্য রাখা হবে এবং ২২৮টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায়।

এছাড়া নতুন এডিপিতে ২৫৪টি প্রকল্প আবশ্যিকভাবে সমাপ্ত করার লক্ষ্যে রাখা হয়েছে। যার মধ্যে ২০৮টি বিনিয়োগ প্রকল্প, ১১টি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্প, ১৬টি কারিগরি সহায়তা প্রকল্প এবং ১৯টি সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প।

সভায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ও সচিবরাসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন