০৭:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫

এডিস মশার বিস্তার নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে : তাপস

ইউএনএ ডেস্ক
  • আপডেট: ০৮:৫৩:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪
  • / 21

ছবি: টেলিভিশন থেকে নেওয়া

ঢাকায় ২০১৯ সালের তুলনায় ডেঙ্গু রোগী কম।কারণ এডিস মশার বিস্তার নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (১৫ মে) সকালে মালিবাগ মোড় সংলগ্ন উড়াল সেতুর নিচে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের গণশৌচাগার উদ্বোধন শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

তাপস বলেন, ‘২০১৯ সালে ঢাকা শহরে সর্বোচ্চ (ডেঙ্গু) রোগী পাওয়া গেছিল এডিস মশার বিস্তারের কারণে। সে সময় এক লাখ ৫৫ হাজার রোগী শনাক্ত হয়েছিল হাসপাতালে। গত বছর পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল যে, ২০১৯ সালকেও ছাড়িয়ে যাবে। আমরা যথাযথ প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।

‘আমাদের জনবল, যন্ত্রপাতি, মান সম্পন্ন কীটনাশক মজুত রাখার—এসব কার্যক্রমের ফলশ্রুতিতে, আমাদের কাউন্সিলরা নিজেরা স্ব স্ব এলাকায় ঘুরে ঘুরে এবং আমাদের মশক বাহিনী সকলে মিলে কাজ করার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সফলতার সঙ্গে সেই এডিস মশার বিস্তারকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি,’ বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘২০২৩ সালের তথ্য-উপাত্ত অনুসারে, ঢাকা শহরে দক্ষিণ ও উত্তর মিলে সর্বোচ্চ এক লাখ ১৩ হাজার রোগী পাওয়া গেছে। তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ২০১৯ সালের থেকে আমরা ৪২ হাজারের মতো রোগী আমরা কম রাখতে পেরেছি।

ঢাকাবাসী যারা এসব ব্যাপারে সচেতনতার সঙ্গে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছেন তাদের ধন্যবাদ জানান মেয়র তাপস।

আগাম চিরুনি অভিযান চালিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকা পরিষ্কার করা হবে বলেও জানান তিনি।

শেয়ার করুন
ট্যাগ :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

এডিস মশার বিস্তার নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে : তাপস

আপডেট: ০৮:৫৩:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

ছবি: টেলিভিশন থেকে নেওয়া

ঢাকায় ২০১৯ সালের তুলনায় ডেঙ্গু রোগী কম।কারণ এডিস মশার বিস্তার নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (১৫ মে) সকালে মালিবাগ মোড় সংলগ্ন উড়াল সেতুর নিচে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের গণশৌচাগার উদ্বোধন শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

তাপস বলেন, ‘২০১৯ সালে ঢাকা শহরে সর্বোচ্চ (ডেঙ্গু) রোগী পাওয়া গেছিল এডিস মশার বিস্তারের কারণে। সে সময় এক লাখ ৫৫ হাজার রোগী শনাক্ত হয়েছিল হাসপাতালে। গত বছর পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল যে, ২০১৯ সালকেও ছাড়িয়ে যাবে। আমরা যথাযথ প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।

‘আমাদের জনবল, যন্ত্রপাতি, মান সম্পন্ন কীটনাশক মজুত রাখার—এসব কার্যক্রমের ফলশ্রুতিতে, আমাদের কাউন্সিলরা নিজেরা স্ব স্ব এলাকায় ঘুরে ঘুরে এবং আমাদের মশক বাহিনী সকলে মিলে কাজ করার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সফলতার সঙ্গে সেই এডিস মশার বিস্তারকে নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি,’ বলেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘২০২৩ সালের তথ্য-উপাত্ত অনুসারে, ঢাকা শহরে দক্ষিণ ও উত্তর মিলে সর্বোচ্চ এক লাখ ১৩ হাজার রোগী পাওয়া গেছে। তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ২০১৯ সালের থেকে আমরা ৪২ হাজারের মতো রোগী আমরা কম রাখতে পেরেছি।

ঢাকাবাসী যারা এসব ব্যাপারে সচেতনতার সঙ্গে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছেন তাদের ধন্যবাদ জানান মেয়র তাপস।

আগাম চিরুনি অভিযান চালিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকা পরিষ্কার করা হবে বলেও জানান তিনি।

শেয়ার করুন