১০:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫

৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে চট্টগ্রাম এয়ারপোর্টে ফ্লাইট ওঠা-নামা

ইউএনএ প্রতিবেদক
  • আপডেট: ০২:২০:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪
  • / 16

সংগৃহীত ছবি

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ৮ ঘণ্টা ওঠা-নামা বন্ধ থাকবে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইট।

বিমানবন্দরটির পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ফ্লাইট আজ রোববার দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ওঠা-নামা বন্ধ থাকবে। তবে এখনো স্বাভাবিকভাবে ফ্লাইট পরিচালনা করা হচ্ছে। কোনো ফ্লাইট বাতিল হয়নি।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-১০ এ জানানো হয়েছে, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় (১৯.৫০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৪০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এটি আজ (২৬ মে) সকাল ৬ টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৬০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৩৩০ কি.মি. দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ২৯৫ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থান করছিল।

এ সময় আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রক চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে। এ কারণে বন্দরটির কর্তৃপক্ষ নিজেদের পক্ষ থেকে অ্যালার্ট-৪ জারি করেছে। বর্তমানে বন্দরের বহির্নোঙরে পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে। জেটিতে নতুন করে কোনো জাহাজ ভেড়ানো হচ্ছে। মাদার ভেসেলগুলো বহির্নোঙরে এবং লাইটার জাহাজগুলোকে কর্ণফুলীর উজানে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বন্দরের জেটিতে অপারেশনাল ইকুইপমেন্ট নিরাপদে রাখার নির্দেশনা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

 

শেয়ার করুন
ট্যাগ :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে চট্টগ্রাম এয়ারপোর্টে ফ্লাইট ওঠা-নামা

আপডেট: ০২:২০:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪

সংগৃহীত ছবি

ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ৮ ঘণ্টা ওঠা-নামা বন্ধ থাকবে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইট।

বিমানবন্দরটির পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন তাসলিম আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ফ্লাইট আজ রোববার দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ওঠা-নামা বন্ধ থাকবে। তবে এখনো স্বাভাবিকভাবে ফ্লাইট পরিচালনা করা হচ্ছে। কোনো ফ্লাইট বাতিল হয়নি।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-১০ এ জানানো হয়েছে, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় (১৯.৫০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৪০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এটি আজ (২৬ মে) সকাল ৬ টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৬০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৩৩০ কি.মি. দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ২৯৫ কি.মি. দক্ষিণে অবস্থান করছিল।

এ সময় আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রক চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে। এ কারণে বন্দরটির কর্তৃপক্ষ নিজেদের পক্ষ থেকে অ্যালার্ট-৪ জারি করেছে। বর্তমানে বন্দরের বহির্নোঙরে পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে। জেটিতে নতুন করে কোনো জাহাজ ভেড়ানো হচ্ছে। মাদার ভেসেলগুলো বহির্নোঙরে এবং লাইটার জাহাজগুলোকে কর্ণফুলীর উজানে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বন্দরের জেটিতে অপারেশনাল ইকুইপমেন্ট নিরাপদে রাখার নির্দেশনা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

 

শেয়ার করুন