০৯:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫

প্রিপেইড বিলিং প্র্যাকটিস পর্যালোচনা ও নিরীক্ষা, স্বচ্ছতার দাবিতে লিগ্যাল নোটিশ

ইউএনএ প্রতিবেদক
  • আপডেট: ০২:৩৬:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০২৪
  • / 46

ফাইল ছবি

প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার চালু থাকার পরেও অতিরিক্ত চার্জ, গোপন চার্জ এবং স্বচ্ছতার অভাবসহ নানাবিধ সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নিতে একটি লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ২৬ মে’র মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে নোটিশে। এর ব্যত্যয় হলে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানানো হয়।

সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট জামিউল হক ফয়সাল জানান, মঙ্গলবার (২১ মে) ডাক, রেজিস্ট্রার ও মেইলযোগে নোটিশটি পাঠানো হয়েছে।

নোটিশে জরুরি ভিত্তিতে বিলিং প্র্যাকটিস পর্যালোচনা ও নিরীক্ষা, স্বচ্ছতা, অতিরিক্ত চার্জের রিফান্ড, জনসাধারণের সঙ্গে যোগাযোগ এবং নীতি সংস্কারের দাবি জানানো হয়।

বিদ্যুৎ মন্ত্রণালায়ের সচিব, পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশের অনুলিপি পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে আইনজীবী জামিউল হক ফয়সাল বলেন, বাংলাদেশে প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার চালু করা হয়েছে এবং ২০২৫ সালের মধ্যে সব ব্যবহারকারীকে এর আওতায় আনার লক্ষ্য রয়েছে। এর সুবিধা থাকা সত্ত্বেও ভোক্তারা অতিরিক্ত চার্জ, গোপন চার্জ এবং স্বচ্ছতার অভাবসহ নানা অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন। এই সমস্যাগুলো ব্যাপক অসন্তোষ ও আর্থিক কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন মিডিয়া এই বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও এখনও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

শেয়ার করুন
ট্যাগ :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

প্রিপেইড বিলিং প্র্যাকটিস পর্যালোচনা ও নিরীক্ষা, স্বচ্ছতার দাবিতে লিগ্যাল নোটিশ

আপডেট: ০২:৩৬:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মে ২০২৪

ফাইল ছবি

প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার চালু থাকার পরেও অতিরিক্ত চার্জ, গোপন চার্জ এবং স্বচ্ছতার অভাবসহ নানাবিধ সমস্যা সমাধানে পদক্ষেপ নিতে একটি লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ২৬ মে’র মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে নোটিশে। এর ব্যত্যয় হলে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানানো হয়।

সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট জামিউল হক ফয়সাল জানান, মঙ্গলবার (২১ মে) ডাক, রেজিস্ট্রার ও মেইলযোগে নোটিশটি পাঠানো হয়েছে।

নোটিশে জরুরি ভিত্তিতে বিলিং প্র্যাকটিস পর্যালোচনা ও নিরীক্ষা, স্বচ্ছতা, অতিরিক্ত চার্জের রিফান্ড, জনসাধারণের সঙ্গে যোগাযোগ এবং নীতি সংস্কারের দাবি জানানো হয়।

বিদ্যুৎ মন্ত্রণালায়ের সচিব, পাওয়ার গ্রীড কোম্পানি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশের অনুলিপি পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে আইনজীবী জামিউল হক ফয়সাল বলেন, বাংলাদেশে প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার চালু করা হয়েছে এবং ২০২৫ সালের মধ্যে সব ব্যবহারকারীকে এর আওতায় আনার লক্ষ্য রয়েছে। এর সুবিধা থাকা সত্ত্বেও ভোক্তারা অতিরিক্ত চার্জ, গোপন চার্জ এবং স্বচ্ছতার অভাবসহ নানা অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন। এই সমস্যাগুলো ব্যাপক অসন্তোষ ও আর্থিক কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন মিডিয়া এই বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে প্রতিবেদন প্রকাশ করলেও এখনও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

শেয়ার করুন